কে এম নূরুল হুদা বলেন, ‘অনুষ্ঠিত নির্বাচনে যেসব সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে, প্রায় সবগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এসবের অধিকাংশই বংশানুক্রমিক অথবা আধিপত্য অথবা এলাকাভিত্তিক প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে। বিশেষ করে মেম্বার পদ প্রার্থীদের মধ্যে এমন ঘটেছে। এসব ঘটনার আগাম গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহে জোর দিয়েছি। আগামী নির্বাচনে সহিংসতা রোধ করার জন্য আমরা আপ্রাণ চেষ্টা করব। তবে একটাও মারামারি হবে না, একটাও সহিংসতা হবে না, এমন নিশ্চয়তা আমরা কেউ দিতে পারি না।’
চলতি বছরের মার্চে ইউপি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করলেও করোনা সংক্রমণের কারণে প্রথম দফায় গত ২১ জুন ও ২০ সেপ্টেম্বর এবং ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় দফায় ভোট হয়। ২৮ নভেম্বর তৃতীয় ধাপের ও ২৬ ডিসেম্বর চতুর্থ ধাপের ভোট গ্রহণের তারিখ নির্ধারণ রয়েছে।
Facebook Comments Box